Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জানুয়ারি ২০২২

দর্শনীয় স্থান

 চট্টগ্রাম জেলাঃ

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
গুপ্ত এস্টেট জমিদার বাড়ি এবং ঠাকুর দিঘি

পদুয়া বাজারের উত্তর পাশে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের কেরানীহাট থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সড়ক সংলগ্ন পশ্চিম পাশে। যাতায়তের মাধ্যম- ব্যক্তিগত গাড়িযোগে, টেক্সি, অটো রিক্সা, বাসযোগে।

0

চট্টগ্রাম কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রি

চট্টগ্রাম

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং

লালদীঘি এলাকায় পরীর পাহাড়ে আছে ঐতিহাসিক কোর্ট বিল্ডিং। আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ ভেঙ্গে উপরে উঠলেই দেখতে পাবেন প্রাচীন এই ভবনটি।এই ভবনটিতে বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয় অবস্থিত।

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

এটি ফয়ে’স লেক এর বিপরীত পাশে অবস্থিত।

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

চট্টগ্রাম বন্দর  

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত ।

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

ডিসি হিল ডিসি হিল পাহাড়টি চট্টগ্রাম শহরের বৌদ্ধ মন্দির সড়কে অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রবিন্দু জিরো পয়েন্ট হতে ১ কিমি দূরে অবস্থিত। উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে। 0
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

ফয়েজ লেক

ফয়ে’স লেক পাহারতলী রেলওয়ে স্টেশনের পূবে ও খুলশী আবাসিক এলাকার পশ্চিমে অবস্থিত।

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

১০ বাটালী হিল

চট্টগ্রাম

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

১১ বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার

চট্টগ্রাম

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

১২ ভাটিয়ারী লেক ও গলফ ক্লাব

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম শহর থেকে সরাসরি ভাটিয়ারী যেতে সিএনজি অটোরিক্সা ভাড়া পাওয়া যাবে দেড়শত থেকে দুইশত টাকার মধ্যে। আর পাবলিক বাসে ভাটিয়ারী যেতে হলে নগরীর প্রবেশমুখ অলংকার সিটি গেইট এলাকা থেকে বাসে উঠতে হবে। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ১৫ টাকা থেকে ২০ টাকা।

0

১৩ লালদিঘি

চট্টগ্রাম

উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।

0

 কক্সবাজার জেলাঃ

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
অজ্ঞমেধা ক্যং কক্সবাজার সড়ক পথে 0
আদিনাথ মন্দির, মহেশখালী মহেশখালী সড়ক পথে 0
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সড়ক পথে 0
কুতুবদিয়া বাতিঘর কুতুবদিয়া নৌ পথে 0
ছেঁড়াদ্বীপ, সেন্টমার্টিন, টেকনাফ টেকনাফ নৌ পথে 0
ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক চকরিয়া সড়ক পথে 0
প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন টেকনাফ কেয়ারী সিন্দাবাদ, ঈগল, এলসিটি কুতুবদিয়া, সী-ট্রাক, কাজল, সোনারগাঁ, গ্রীন লাইন বে ক্রু (এসি) জাহাজযোগে দুই- আড়াই ঘন্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে টেকনাফ হতে সেন্টমার্টিনে পৌঁছা যায়। 0
মহেশখালী জেটি মহেশখালী নৌ পথে ও সড়ক পথে 0
রাডার স্টেশন হিলোটপ সার্কিট হাউজের পাশে সড়ক পথে 0
১০ রাবার বাগান রামু সড়ক পথে 0
১১ রামকোট বৌদ্ধ বিহার রামু সড়ক পথে 0
১২ লামারপাড়া বৌদ্ধবিহার রামু সড়ক পথে 0
১৩ শ্রী শ্রী রামকূট বৌদ্ধ বিহার রামু সড়ক পথে 0
১৪ সোনাদিয়া দ্বীপ, মহেশখালী মহেশখালী মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের একটা ওয়ার্ড হচ্ছে সোনাদিয়া দ্বীপ। জেলা হতে উত্তর পশ্চিমে অবস্থান। কক্সবাজার হতে রিক্সা/টমটম যোগে ৬নং জেটিঘাট। স্পীডবোট হয়ে সোনাদিয়া দ্বীপ। ভাড়া : সাধারণত লোকাল স্পীডবোট যায় না । রিজার্ভ হলে আনুমানিক ৮০০ টাকা। সময় : যাওয়া আসা মিলে ১ ঘন্টা 0
১৫ হিমছড়ি কক্সবাজার সদর সড়ক পথে 0

রাঙ্গামাটি জেলাঃ

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার আর্যপুর, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে মোটর সাইকেল অথবা সিএনজি করে এই বনবিহারে পৌঁছানো যায়। 0
উপজাতীয় টেক্মটাইল মার্কেট

তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-শহরের যে কোন স্থান থেকে অত্যন্ত সহজেই এখানে যাওয়া যায়। অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি ইত্যাদি যাতায়াত মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। দূরত্ব অনুযায়ী ভাড়া পড়বে।

0

উপজাতীয় যাদুঘর

রাঙ্গামাটি সদর

যাদুঘরটি সকলের জন্য উম্মুক্ত।

0

ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়িযোগে কে.কে.রায় সড়ক হয়ে হ্রদের এই পাশে যেতে হবে। অতঃপর নৌকাযোগে হ্রদ পার হয়ে রাজবাড়িতে যাওয়া যাবে। কাপ্তাই হ্রদের মাধ্যমে নৌপথেও এ স্থানে আসা যায়। 0
ওয়াগ্গা চা এস্টেট ওয়াগ্গাছড়া, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস/মাইক্রো/অটোরিক্মা/ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই উপজেলার বড়ইছড়ি নামক স্থানে নামতে হবে। এখানে নেমে ওয়াগ্গাছড়া চা এস্টেট এর নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে ওয়োগ্গাছড়া চা বাগান যেতে হবে। 0
কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। কাপ্তাই রিপিডিবি রিসিপশন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পীওয়ে দেখতে যেতে হবে। 0
কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিমিটেড

চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। এর চন্দ্রঘোনা পেপার মিল ১নং গেটে যেতে হবে।

0

কাট্টলী বিল কাট্টলী বিল, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লংগদু যাওয়ার পথে কাট্টলরি বিল পাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতেও নৌকাযোগে কাট্টলীর বিলে পৌঁছানো যায়। 0
কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান

কাপ্তাই উপজেলা

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্চিন চালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রো বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই নতুন বাজার যাওয়ার আগে কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান গেটে নামতে হবে।

0

১০ কাপ্তাই লেক

কাপ্তাই উপজেলা

নৌ-ভ্রমণের জন্য রিজার্ভ বাজার, তবলছড়ি ও পর্যটন ঘাটে ভাড়ায় স্পীড বোট ও নৌযান পাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা।

 
১১ চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার

কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল হতে বাস অথবা চট্টগ্রামস্থ কাপ্তাই রাস্তার মাথা হতে সিএনজি যোগে কাপ্তাই চিৎমরম কিয়াং ঘাটে নামতে হবে। কিয়াং ঘাট নেমে নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে কোয়ার্টার কি.মি. গেলেই চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার চোখে পড়বে।

0

১২ জেলা প্রশাসকের বাংলো

রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা।

শহরের যে কোন জায়গা হতে অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি বা নৌপথে রাঙ্গামাটি ডিসি বাংলোতে যাওয়া যাবে।

0

১৩ ঝুলন্ত ব্রিজ

তবলছড়ি ডিয়ার পার্ক, তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি।

রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিং-য়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সাযোগে রিজার্ভ করে (ভাড়ার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-১০০/-) যেতে হবে।

ব্যবস্থাপক, পর্যটন কর্পোরেশন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। 

১৪ টুকটুক ইকো ভিলেজ জেলা সদরের বালুখালী ইউনিয়নের কিল্ল্যামুড়া এলাকা রাঙামাটি শহর থেকে টুক টুক ইকো ভিলেজে যাওয়ার জন্য শহরের রিজার্ভ বাজারের শহীদ মিনার এলাকা থেকে রয়েছে নিজস্ব বোটের ব্যবস্থা। জনপ্রতি ভাড়া ২০ টাকা। 0
১৫ ডলুছড়ি জেতবন বিহার জেতবন, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেল যোগে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। 0
১৬ তিনটিলা বনবিহার লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেলযোগে অথবা পায়ে হেঁটে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। 0
১৭ ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা ন-কাবা ছড়া, বিলাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্জিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি সদরস্থ লঞ্চঘাট নতুবা নলছড়ি নামক স্থান থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি ডেবারা মাথায় এসে ওখান থেকে ন-কাবা ছড়া ঝর্ণায় যেতে হবে। 0
১৮ নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট

কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস বা অটোরিক্মা বা অন্য কোন পরিবহনযোগে কাপ্তাই নৌ বাহিনীর বা নৌ জা শহীদ মোয়াজ্জেম পিকনিক স্পটে যাওয়া যায়।

0

১৯ পেদা টিং টিং

কাপ্তাই হ্রদ

রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই যাওয়া যায়।

0

২০ ফুরমোন পাহাড়

রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা।

শহর থেকে অটোরিক্সা কিংবা অন্য কোন মটরগাড়ি যোগে পাহাড়ের পাদস্থলে যাওয়া যাবে। পরে হেটে পাহাড়ে উঠতে হবে।

0

 খাগড়াছড়ি জেলাঃ

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র

অবস্থানঃ খাগড়াছড়ি শহর থেকে ৮কিঃ মিঃ পশ্চিমে আলুটিলা পাহাড় চূড়ায় আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র।

পর্যটন কেন্দ্রটি খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্বে অবস্থিত হওয়ায় বাস, ট্যাক্সিযোগ যাতায়াত করা যায়।

0

আলুটিলার ঝর্ণা বা রিছাং ঝর্ণা আলুটিলা পর্যটন স্পট থেকে প্রায় ৩কিঃ মিঃ পশ্চিমে (খাগড়াছড়ি থেকে ১১কিঃমিঃ) খাগড়াছড়ি-মাটিরাঙ্গা সড়ক হতে বাম পার্শ্বে ১কিঃ মিঃ দক্ষিণে। মহাসড়ক হতে হেরিংবোন রাস্তায় জীপ, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস বা পায়ে হেঁটে যাতায়াত করা যায়। 0
আলুটিলার সুড়ঙ্গ বা রহস্যময় সুড়ঙ্গ শহর থেকে ৮কিঃ মিঃ পশ্চিমে আলুটিলা পাহাড় চূড়ায় আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রে এর অবস্হান পর্যটন কেন্দ্রটি খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্বে অবস্থিত হওয়ায় বাস, ট্যাক্সিযোগ যাতায়াত করা যায়। 0
জেলা পরিষদ পার্ক

খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা

খাগড়াছড়ি সদর বাসস্ট্যান্ড হতে সিএনজি  যোগে/ টমটম যোগে সরাসরি জেলা পরিষদ পার্ক যাওয়া যায়।

 
ডিসি পার্ক

ডলু মৌজা, মানিকছড়ি উপজেলা

খাগড়াছড়ি হতে সরাসরি বাসযোগে/ সিএনজি  যোগে মানিকছড়ি উপজেলা গিয়ে মানিকছড়ি বাসস্ট্যান্ড হতে সরাসরি টমটম /  সিএনজি  যোগে ডিসি পার্কে  যাওয়া যায়।

 
দেবতার পুকুর (দেবতার লেক) খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি-রাঙ্গামাটি সড়কে জেলা সদর থেকে ১১কিঃ মিঃ দক্ষিণে মূল রাস্তা হতে ৪কিঃ মিঃ পশ্চিমে সদর উপজেলার নূনছড়ি মৌজায় চির প্রশান্তিময় দেবতার পুকুরের অবস্থান। খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি-রাঙ্গামাটি সড়কে জেলা সদর থেকে ১১কিঃ মিঃ দক্ষিণে মূল রাস্তা হতে ৪কিঃ মিঃ পশ্চিমে সদর উপজেলার নূনছড়ি মৌজায় চির প্রশান্তিময় দেবতার পুকুরের অবস্থান। 0
বিডিআর স্মৃতিসৌধ বিডিআর এর জন্ম সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্থানটি রামগড় উপজেলা পরিষদের পাশে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত। বিডিআর এর জন্ম সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্থানটি রামগড় উপজেলা পরিষদের পাশে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত। 0
মায়াবিনী লেক

পানছড়ি উপজেলা

খাগড়াছড়ি হতে  সরাসরি  সিএনজি  যোগে পানছড়ি  উপজেলা অধীন ভাইবোনছড়া হয়ে মায়াবিনী লেক  যাওয়া যায়। 

 
শান্তিপুর অরণ্য কুটির পানছড়ি উপজেলা হতে চেঙ্গী নদীর অপর তীরে ৫কিঃ মিঃ দক্ষিণে ছোট্ট টিলার উপর এই অরণ্য কুটির।খাগড়াছড়ি জেলা শহর হতে খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়ক দিয়ে ২৫ কিঃ মিঃ রাস্তা অতিক্রম করে পানছড়ি বাজারে পৌঁছার পর দক্ষিণ দিকের ৫ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করলেই দেখা যাবে প্রকৃতির বুক পানছড়ি পর্যন্ত পাকা রাস্তা। চেঙ্গীব্রীজ পার হবার পর কিছু অংশ পাকা বাকী অংশ হেরিংবোন। পানছড়ি পর্যন্ত বাসে, অতঃপর কার, জীপযোগে যাওয়া যায়। 0

নোয়াখালী জেলাঃ 

 

ক্রমিক

নাম

কিভাবে যাওয়া যায়

অবস্থান

নিঝুম দ্বীপ

নোয়াখালী জেলা সদর মাইজদী হতে প্রথমে সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড যেতে হবে। সেখান থেকে চেয়ারম্যান ঘাট গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সা যোগে চেয়ারম্যান ঘাটে নামতে হবে। অতঃপর সীট্রাক/লঞ্চ সার্ভিসে নলচিরা ঘাটে নেমে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে জাহাজমারা ঘাটে গিয়ে নৌকাযোগে জাহাজমারা চ্যানেল পার হয়ে নিঝুম দ্বীপ পৌঁছা যাবে।

 

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর

নোয়াখালী জেলা সদর মাইজদী হতে সোনাইমুড়ী গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সা যোগে নেমে রিক্সা বা পায়ে হেঁটে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে গেলে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতিজাদুঘরে পৌঁছা যাবে।

 

গান্ধী আশ্রম

নোয়াখালী জেলা সদর মাইজদী হতে সোনাইমুড়ী গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সা যোগে সম্মুখে জয়াগ বাজার নেমে রিক্সা বা পায়ে হেঁটে আধা কিলোমিটার পুর্বে গেলে গান্ধী আশ্রমে পৌঁছা

যাবে।

 

বজরা শাহী জামে মসজিদ

নোয়াখালী জেলা সদর মাইজদী হতে সোনাইমুড়ী গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সাযোগে বজরা হাসপাতালের সম্মুখে নেমে রিক্সা বা পায়ে হেঁটে ২০০ গজ পশ্চিমে গেলে বজরা শাহী মসজিদে পৌঁছা যাবে।

 
মুছাপুর ক্লোজার সবুজ শ্যামল প্রকৃতি, নিবিড় বন, গ্রামীণ পরিবেশ, পাখির কোলাহল, বন্যপ্রাণি, ফেনী নদীর ওপর নির্মিত ক্লোজার, ২৩ ভেন্ট রেগুলেটর, মৎস্যজীবী মানুষ উচ্ছ্বাস আর নদীর ছল ছল বিশাল জলরাশি নিয়ে এক অন্য রকম আবহ তৈরি করেছে মুছাপুর ক্লোজার। পানির ছল ছল শব্দ আর বিশাল আকাশের নিচে অবারিত নির্মল বাতাস আর সবুজ বনানী আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নে বঙ্গোপসাগরের কুল ঘেঁষে ফেনী নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এই ক্লোজার। প্রথম দেখাতে মনে হবে সৈকত। কিছুক্ষণ পরে ভুল ভাঙবে। খুঁজে পাবেন নদীপাড়ে সাগরের আবহ। দেখতে সমুদ্র সৈকতের মত এই নদীপাড় স্থানীয়দের কাছে ‘মিনি কক্সবাজার হিসেবেও পরিচিত। প্রতিদিনই অসংখ্য দর্শনার্থী এই ক্লোজারের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে আসে।মুছাপুরের ফেনী নদীর তীরে ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে এই ক্লোজার। ২০০৯ সাল থেকে কয়েক দফা বাজেট বরাদ্দ দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের চেষ্টায় ক্লোজারটি নির্মাণ করা হয়।১৯৬৯ সালে এখানে বনবিভাগ বনায়ন শুরু করে। মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় চরের মধ্যে দক্ষিণ মুছাপুর মৌজায় ৮২১.৫৭ একর, চরবালুয়া (দিয়ারা) মৌজায় ১৮৬১.১০ একর ও চরবালুয়া মৌজায় ৬০০.১৫ একর সর্বমোট ৩২০০.৮২ একর বনবিভাগের জমি জুড়ে এই বনাঞ্চল।এখানকার বাগানে ঝাউ, কেওড়া, পিটালী, খেজুর, লতাবল, গেওয়া, শনবলই, বাবুলনাটাই, আকাশমনিসহ বিভিন্ন ছোট প্রজাতির গাছও রয়েছে। রয়েছে শিয়াল, বন বিড়াল, সাপসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। শীতের মৌসুমে সাইবেরিয়া থেকে আসা অতিথি পাখিদেরও দেখা যায় এখানে।বনের সরু রাস্তা ধরে হাঁটতে হাঁটতে একটু ভেতরে প্রবেশ করলে পাবেন শীতল ছায়া ও কোথাও কোথাও বিশাল খোলা জায়গা। তার পাশেই দেখা যাবে দিগন্তজোড়া সৈকতের অপার মাধুর্য।এখানে চারপাশে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিভিন্ন রকমের বনজ গাছ। বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কোলাহল, বিশাল সমুদ্র সৈকত। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্যের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। রয়েছে ট্রলারে কিংবা স্পিডবোটে করে চরে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ।  
কমলার দীঘি

হাতিয়ার মূল ভূখন্ডের মানুষ ঘুরাঘুরি বা অবসর সময় কাটানোর জন্য সবচেয়ে বেশি যে জায়গায় ভ্রমন করে তা হলো কাজির বাজার এলাকার কমলার দীঘি। অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এ জায়গাটির এক পার্শ্বে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বন, আরেক পার্শ্বে রয়েছে ঝাউবন, সুবিশাল মাঠ, বনভূমি এবং অন্য পার্শ্বে রয়েছে সুবিশাল সমুদ্র। জোয়ারের সময় এখন থেকে উপভোগ করা যাবে সমুদ্রের গর্জন আর ভাটার সময় বিস্তৃর্ণ বালিরাশি ও সমূদ্রের সৌন্দর্য। তাছাড়া এখান থেকে সমুদ্র চলমান শত শত জাহাজের সারি দেখা যায়। সূর্যাস্তের সময় কমলার দিঘির চোখ ধাধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং শরীর ও মন জুড়ানো শীতল বাতাসের কারণে প্রতিদিন এখানে এ এলাকার লোকজনের ভিড় জমে। শীতকালে প্রায় প্রতিদিন এখানে হাতিয়ার বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, বিভিন্ন সংগঠন ও পরিবারের লোকজন পিকনিক করতে আসে। তাছাড়া বছরের যে কোন সময় এ জায়গাটিতে ভ্রমন করা যায় এবং এর নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ওসখালী বাজার থেকে মোটর সাইকেল বা সিএনজি যোগে মাত্র ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যেই কমলার দীঘিতে পোঁছানো যায়। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসতেই বীচ সংলগ্ন বাগানগুলোতে শিয়ালের হাক ডাক সৃষ্টি  করে সুমিষ্ট সুরের লহরী।

 

ঐতিহাসিক 

কেশারপাড় দীঘি

এটি নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলাধীন ০২নং কেশারপাড় ইউনিয়নে অবস্থিত। বর্তমানে এই দিঘীর মোট আয়তন ২৫ একর। এই দিঘীর নামে কেশারপাড় গ্রামটির নামকরণ করা হয়। এ দিঘীর সঠিক উৎপত্তির সন এখনো অজানা। বলা হয়ে থাকে যে, লাকসাম-দৌলতগঞ্জের জমিদার আউয়ুব আলী চৌধুরী ও কল্যান্দী হেম বাবু জমিদার এ দুই জমিদারের অধীনে এ দিঘী ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত অনাবাদি জমি ছিল। ১৯৩৮ সালে এ দিঘীর মাটি কেটে পরিস্কার করে মাছ চাষ শুরু করা হয়। ২০০০ সালের পর থেকে প্রতি বছর এ ঐতিহাসিক দিঘীতে ছিপ দিয়ে মৎস্য শিকার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা হতে সৌখিন মৎস্য শিকারীগণের মিলন মেলায় পরিণত হয়। এ মৎস্য শিকারকে কেন্দ্র করে দিঘীর চারপাশে মেলার আয়োজন হয় এবং উৎসবমূখর পরিবেশ তৈরি হয়। নোয়াখালী সদর থেকে উত্তরে ২৫ কিলোমিটার এবং সেনবাগ থেকে ১৫ কিলোমিটার পশ্চিমে কেশারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিম পার্শ্বে দিঘীটি অবস্থিত। ঢাকা হতে প্রাইভেট কার বা মাইক্রো এবং ঢাকা হতে সোনামুড়ি চৌরাস্তায় নেমে সিএনজি যোগে যাতায়াত করা যায়।  
কালের সাক্ষী কল্যান্দি জমিদার বাড়ী নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলাধীন কল্যান্দি গ্রামে রায় চৌধুরী জমিদার বাড়ীটি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়ীর বংশধর দীনেশ রায় চৌধুরীর সাথে কথা বলে জানা যায় প্রায় আড়াইশত বছর পূর্বে রামেন্দ্র রায় চৌধুরী ও কাঙ্গালী রায় চৌধুরী প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে এই জমিদার বাড়ী প্রতিষ্ঠা করেন। প্রজা হিতৈষী জমিদার জনকল্যাণে মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল স্কুল, হরিহর চ্যারিটেবল ডিসপেনসারি, হরি মন্দির, দোল মন্দির, তুলসী মন্দির, শাহজীর হাট, কল্যান্দি বাজার, বৈরাগীর হাট, ছমির মুন্সিরহাটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা প্রতিষ্ঠা করেন। নদী গর্বে বিলীন নোয়াখালী পুরাণ শহরে স্থাপন করেছিলেন রামেন্দ্র ছাপাখানা। বর্তমানে জমিদারী না থাকলেও কালের সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে এ সকল ঐতিহাসিক স্থাপনা। জমিদার বাড়ীর জরাজীর্ণ ভবন দেখার জন্য এখনও পর্যটকদের এ জমিদার বাড়ীতে সমাগম হয়।   
নলচিরা ঘাট নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলার হাতিয়ার মূল ভূখন্ডে প্রবেশের প্রধান পথ নলচিরা ঘাট । মাইজদী নোয়াখালী হতে বাস, সিএনজি, প্রাইভেট কার ইত্যাদি যোগে রওনা হলে ১ ঘন্টা থেকে ১.৩০ ঘন্টা পর বয়ারচরের চেয়ারম্যানঘাট পোঁছা যায়। সেখান থেকে সী-ট্রাক, ইঞ্জীন চালিত ট্রলার এবং স্পীড বোট যোগে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টার নলচিরা ঘাটে পৌঁছানো যায়। নলচিরা ঘাট থেকে নামার জন্য রয়েছে বিআইডব্লিউটিএ’র পন্টুন। এ ঘাটে নদী ভাঙ্গন রোধে দেয়া হয়েছে জিও ব্যাগের বাঁধ যার উপর বসে মেঘনা নদীর নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করা যায়।

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon